ডোনেশন/হেল্প প্ল্যানে মূল চ্যালেঞ্জ হলো “কে কাকে দেবে”, “কীভাবে কনফার্ম হবে”, এবং “সব হিসাব কীভাবে প্রমাণযোগ্য থাকবে”। এই পেজে আমরা এমন একটি সফটওয়্যার মডেল দেখাচ্ছি যেখানে রাউটিং, প্রুফ, নোটিফিকেশন, ওয়ালেট লেজার এবং অডিট রিপোর্টিং—সবকিছু একসাথে কাজ করে, যাতে অপারেশন স্বচ্ছ ও নিয়ন্ত্রিত থাকে।
ডোনেশন/হেল্প প্ল্যান পরিচালনায় স্টেটমেন্ট, রাউটিং ইতিহাস, ভেরিফিকেশন লগ এবং ইউজার নোটিফিকেশন—এগুলো পরিষ্কার না থাকলে ভুল বোঝাবুঝি হয়। তাই সফটওয়্যার লেভেলে ট্র্যাকিং ও রিপোর্টিং শক্তিশালী হওয়া দরকার।
রিসিট/স্ক্রিনশট আপলোড, কমেন্ট, স্ট্যাটাস ট্র্যাক, এবং ভেরিফিকেশন হিস্ট্রি—সবকিছু এক জায়গায় থাকলে ডিসপিউট কমে এবং অ্যাডমিন কন্ট্রোল বাড়ে।
একই ডোনেশন প্ল্যানে আপনি দুইভাবে রাউটিং চালাতে পারেন—(১) অটো রাউটিং: সিস্টেম কিউ অনুযায়ী রিসিভার ঠিক করে, (২) রুল-বেইজড: লেভেল/স্টেজ/প্রায়োরিটি/স্ট্যাটাস দেখে রিসিভার নির্ধারণ করে। প্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু কেসে অ্যাডমিন ওভাররাইডও রাখা যায়।
পেমেন্ট গেটওয়ে, মোবাইল ব্যাংকিং বা ব্যাংক ট্রান্সফার—যে পদ্ধতিই ব্যবহার করুন, প্রুফ ও স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং থাকলে অপারেশন দ্রুত হয় এবং মেম্বার সাপোর্ট সহজ হয়।
আমরা আপনার ডোনেশন/হেল্প প্ল্যানের রুল ডকুমেন্ট দেখে রাউটিং, প্রুফ ফ্লো, লেজার স্টেটমেন্ট, রিপোর্টিং এবং অ্যাডমিন কন্ট্রোল—সবকিছু একসাথে ডিজাইন করি। এতে প্ল্যানের অপারেশন স্বচ্ছ থাকে এবং প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতে নতুন স্টেজ/বোনাস/রুল সহজে যোগ করা যায়।