Donation / Help Plan Workflow

যেখানে লেনদেনের হিসাব ও নিয়ম—দুইটাই থাকে ট্র্যাকযোগ্য

ডোনেশন/হেল্প প্ল্যানে মূল চ্যালেঞ্জ হলো “কে কাকে দেবে”, “কীভাবে কনফার্ম হবে”, এবং “সব হিসাব কীভাবে প্রমাণযোগ্য থাকবে”। এই পেজে আমরা এমন একটি সফটওয়্যার মডেল দেখাচ্ছি যেখানে রাউটিং, প্রুফ, নোটিফিকেশন, ওয়ালেট লেজার এবং অডিট রিপোর্টিং—সবকিছু একসাথে কাজ করে, যাতে অপারেশন স্বচ্ছ ও নিয়ন্ত্রিত থাকে।

Routing Rules Proof Verification Wallet Ledger Admin Controls Audit Reports

ডোনেশন ফ্লো কীভাবে কাজ করে

১) অ্যাক্টিভেশন ও রুল যাচাই মেম্বার স্ট্যাটাস/লেভেল/কন্ডিশন → এলিজিবিলিটি ঠিক করা
২) রিসিভার নির্বাচন অটো রাউটিং বা রুল-বেইজড কিউ → পরবর্তী রিসিভার ফিক্স
৩) পেমেন্ট ও প্রুফ জমা ট্রান্সফার → রিসিট/স্ক্রিনশট আপলোড → টাইমস্ট্যাম্প
৪) ভেরিফিকেশন ও স্টেটাস অটো/ম্যানুয়াল ভেরিফাই → Accept/Reject → নোটিফিকেশন
৫) লেভেল/সাইকেল আপডেট রুল পূরণ হলে → আপগ্রেড/রিএন্ট্রি/পরবর্তী স্টেজে মুভ
স্বচ্ছতা কেন জরুরি

ডোনেশন/হেল্প প্ল্যান পরিচালনায় স্টেটমেন্ট, রাউটিং ইতিহাস, ভেরিফিকেশন লগ এবং ইউজার নোটিফিকেশন—এগুলো পরিষ্কার না থাকলে ভুল বোঝাবুঝি হয়। তাই সফটওয়্যার লেভেলে ট্র্যাকিং ও রিপোর্টিং শক্তিশালী হওয়া দরকার।

Donation Plan – স্ট্রাকচার

Donation MLM Plan Structure
Donation Proof

প্রুফ ভেরিফিকেশন মডিউল

রিসিট/স্ক্রিনশট আপলোড, কমেন্ট, স্ট্যাটাস ট্র্যাক, এবং ভেরিফিকেশন হিস্ট্রি—সবকিছু এক জায়গায় থাকলে ডিসপিউট কমে এবং অ্যাডমিন কন্ট্রোল বাড়ে।

অটো রাউটিং বনাম কিউ-ভিত্তিক রুল

একই ডোনেশন প্ল্যানে আপনি দুইভাবে রাউটিং চালাতে পারেন—(১) অটো রাউটিং: সিস্টেম কিউ অনুযায়ী রিসিভার ঠিক করে, (২) রুল-বেইজড: লেভেল/স্টেজ/প্রায়োরিটি/স্ট্যাটাস দেখে রিসিভার নির্ধারণ করে। প্রয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু কেসে অ্যাডমিন ওভাররাইডও রাখা যায়।

বাংলাদেশের জন্য উপযোগী

পেমেন্ট গেটওয়ে, মোবাইল ব্যাংকিং বা ব্যাংক ট্রান্সফার—যে পদ্ধতিই ব্যবহার করুন, প্রুফ ও স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং থাকলে অপারেশন দ্রুত হয় এবং মেম্বার সাপোর্ট সহজ হয়।

ওয়ালেট লেজার ও রিপোর্টিং

  • Sent/Received হিস্ট্রি, সার্ভিস চার্জ, নেট ব্যালেন্স—একই স্টেটমেন্টে
  • লেভেল/স্টেজ প্রোগ্রেস রিপোর্ট ও সাইকেল কাউন্ট
  • প্রুফ ভেরিফিকেশন লগ: কে কবে কনফার্ম করেছে, কোন স্ট্যাটাসে ছিল
  • অডিট রিপোর্ট: অ্যাডমিন অ্যাকশন, পরিবর্তন, ওভাররাইড ট্র্যাক
  • নোটিফিকেশন: রিকোয়েস্ট/রিমাইন্ডার/কনফার্মেশন

অ্যাডমিন প্যানেলে যেসব কনফিগারেশন রাখা যায়

  • স্টেজ/লেভেল সংখ্যা, প্রতিটি স্টেজের পরিমাণ, আপগ্রেড কন্ডিশন
  • রাউটিং কিউ: FIFO/প্রায়োরিটি/স্ট্যাটাস-বেইজড রুল
  • টাইম লিমিট, রিমাইন্ডার, পেনাল্টি/হোল্ড কন্ডিশন
  • প্রুফ অ্যাকসেপ্ট/রিজেক্ট, ডিসপিউট ফ্লো, সাপোর্ট নোট
  • সাসপেন্ড/ফ্ল্যাগ, অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই, অ্যাকটিভেশন কন্ট্রোল

MLM Software কেন

আমরা আপনার ডোনেশন/হেল্প প্ল্যানের রুল ডকুমেন্ট দেখে রাউটিং, প্রুফ ফ্লো, লেজার স্টেটমেন্ট, রিপোর্টিং এবং অ্যাডমিন কন্ট্রোল—সবকিছু একসাথে ডিজাইন করি। এতে প্ল্যানের অপারেশন স্বচ্ছ থাকে এবং প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতে নতুন স্টেজ/বোনাস/রুল সহজে যোগ করা যায়।

সাধারণ প্রশ্ন

আপনি চাইলে অটো কিউ (FIFO) ব্যবহার করতে পারেন, আবার চাইলে স্টেজ/প্রায়োরিটি/স্ট্যাটাস অনুযায়ী রুল দিয়ে রিসিভার নির্ধারণ করতে পারেন। প্রয়োজনে নির্দিষ্ট কেসে অ্যাডমিন ওভাররাইডও রাখা যায়।
প্র্যাকটিক্যাল অপারেশনে প্রুফ/স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং থাকলে ডিসপিউট কমে এবং রিপোর্টিং শক্তিশালী হয়। তাই রিসিট আপলোড, স্ট্যাটাস, টাইমস্ট্যাম্প ও হিস্ট্রি রাখা উত্তম।